সিডনি ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশী স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের (SUBSA/সুবসা) বর্তমান প্রেসিডেন্ট যারীন তাসনিম অরনী বলেন,
“এখানে প্রথমে এসে একটু লস্ট ছিলাম যে, যেহেতু সবকিছু নতুন; কিন্তু, একটা ভাল বিষয় ছিল হচ্ছে, আমি স্টুডেন্ট অ্যাকোমোডেশনে থেকেছি। এখানে আমার মতো আরও অনেক আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী ছিল যাদের সাথে আমি কানেক্ট করতে পেরেছি।”
অন্যান্য বাংলাদেশীদের সহযোগিতামূলক মনোভাব সম্পর্কে তিনি বলেন,
“এখানে এসে আমার যে-কোনো ধরনের হেল্প দরকার হলে দেখা যেত মানুষ-জনকে বললে তারা হেল্প করতো।”
ভবিষ্যত পরিকল্পনা সম্পর্কে তিনি বলেন,
“আমাদের যে ফোকাসটা সেটা হচ্ছে, যারা বাংলাদেশ থেকে এখানে এসেছে এবং যে-বাংলাদেশীরা এখানে আছে, এখানে বড় হয়েছে, তাদের যারা যারা আমাদের সুবসায় (SUBSA) আসবে তাদেরকে সব বিষয়ে সহায়তা করা, তাদের যা যা প্রয়োজন।”
বাঙালিদের মধ্যে (সুবসা) একটি যোগাযোগ-মাধ্যম হতে যাচ্ছেন, বলেন তিনি।
ব্যাচেলর্স অব মেডিকেল সায়েন্সে অধ্যয়ন করছেন সংগঠনটির সেক্রেটারি সাদিয়া আঞ্জুম। সুবসার কার্যক্রম সম্পর্কে তিনি বলেন, পহেলা বৈশাখ, ঈদ ইত্যাদি নিয়ে বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকেন তারা।
শিক্ষার্থীরা যেন সবার সঙ্গে মিশতে পারে সেজন্য নানা রকম উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়, বলেন সাদিয়া।
“একটা কমিউনিটি থাকলে, সেন্স অব কমিউনিটি থাকলে, সবারই ভাল লাগে এবং সবার মানে একা লাগে না অ্যাট দ্য এন্ড অব দ্য ডে।”
সুবসার ইভেন্টস অফিসার পার্থিব কর্মকার বলেন,
“আমি বাংলাদেশ থেকে আসার পর, আমি অনুভব করি যে, কালচারালি রুটেড থাকাটা অনেক ইম্পোর্টেন্ট একটা জিনিস।”
বাংলাদেশী সংস্কৃতি নিয়ে গর্ব অনুভব করেন তিনি।
অরনী, সাদিয়া এবং পার্থিবের সাক্ষাৎকার শুনতে উপরের অডিও-প্লেয়ারটিতে ক্লিক করুন।
এসবিএস বাংলার অনুষ্ঠান শুনুন রেডিওতে, এসবিএস বাংলা অডিও অ্যাপ-এ এবং আমাদের ওয়েবসাইটে, প্রতি সোম ও শনিবার সন্ধ্যা ৬ টা থেকে ৭ টা পর্যন্ত। রেডিও অনুষ্ঠান পরেও শুনতে পারবেন, ভিজিট করুন: এসবিএস বাংলা